
জবা ফুলের চা এর উপকারিতা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া | Hibiscus Tea Benefits and Side Effects in Bengali
বর্তমানে গোটা পৃথিবী জুড়েই ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে ভেষজ চা কিংবা হার্বল টি এর চাহিদা। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ভেষজ চা সাধারণ চা খাওয়ার চাহিদা যেমন দূর করে তেমনই মানুষের স্বাস্থ্য উন্নত করতেও বিশেষ ভাবে সাহায্য করে থাকে। আর এই ভেষজ চায়ের দুনিয়ায় একটি অন্যতম নাম হল হিবিস্কাস টি বা জবা ফুলের চা। তবে আমাদের কিছু পাঠকের কাছে এটি একটি নতুন নাম হওয়াও আশ্চর্যের নয়। তাই আমরা স্টাইলক্রেজের এই প্রবন্ধের মধ্যে দিয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরব জবা ফুলের চায়ের কিছু উপকারিতা। মনে করা হয় যে, এই চায়ে বেশ কিছু ধরনের ঔষধি গুণ থাকে। তাই কিছু রোগ সারাতেও এই চায়ের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। এই লেখার মাধ্যমে এবার জানুন জবা ফুলের চায়ের কিছু উপকারিতা ও ব্যবহার করার সঠিক পদ্ধতি। এছাড়া আমরা আপনাদের জানাব জবা ফুলের চায়ের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধেও।
নীচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
চলুন, শুরুতেই জেনে নিই জবা ফুলের চা খাওয়ার উপকারিতাগুলি কী কী?
Table Of Contents
জবা ফুলের চা খাওয়া উপকারিতা
জবা ফুলের চা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানার আগেই পাঠকদের জেনে নেওয়া উচিৎ যে এই চা আমাদের সুস্থ রাখতেও ভীষণ উপকারী। এর পাশাপাশি নীচে আলোচিত রোগগুলির হাত থেকে আরাম দিতেও এই চা কাজে লাগে। তবে মনে রাখবেন, এই রোগগুলির চিকিৎসা করা কিন্তু এই চায়ের কাজ নয়।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে
আমরা কমবেশি সকলেই জানি যে ওজন বাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কারণ হল অধিক মাত্রায় ক্যালোরি শরীরে প্রবেশ করা। ইন্টারন্যাশনাল জার্নল অফ রিসার্চ ফার্মোকোলজি অ্যান্ড ফার্মাকোথেরাপিউটিক্স (IJRPP) -এর তরফে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে, অধিক মাত্রার ক্যালোরি যুক্ত খাবার বেশিরভাগ কার্বোহাইড্রেট রূপেই পাওয়া যায়। আর তার মধ্যে ভরপুর মাত্রায় থাকে শর্করা ও স্টার্চ। আর সেই জায়গায় হিবিস্কাস টি বা জবা ফুলের চা আমাদের শরীরে এমিলেজ এনজাইমের মাধ্যমে স্টার্চকে শর্করায় পরিণত হওয়া থেকে আটকাতে সাহায্য করে। এর ফলে তা আমাদের শরীরে শর্করা ও স্টার্চের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে যা আমাদের ওজন কমাতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে।তবে বর্তমানে এই নিয়ে আরও অনেক গবেষণার প্রয়োজন আছে।(1)
- মধুমেহ রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, জবা ফুলের চা মধুমেহ রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে। আসলে এই ফুলের পাপড়ির ইথানল এক্সট্র্যাক্টে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক গুণ পাওয়া যায়। আর তা মধুমেহ রোগের সমস্যা থেকে বাঁচিয়ে শরীরকে আরাম দিতে সাহায্য করে। (2)
- কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
জবা ফুলের চায়ে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে থাকে। আমাদের শরীরে সাধারণত, দুই ধরনের কোলেস্টেরল পাওয়া যায়। তার মধ্যে এক ধরনের কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী আর অপর ধরনের কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য ভীষণভাবে ক্ষতিকারক।
মূলত লো ডেন্সিটি লিপিড কোলেস্টেরল (এলডিএল) কেই ক্ষতিকারক বলে মনে করা হয়। সেই ক্ষেত্রেই কিন্তু জবা ফুলের চায়ের উপকারিতা লক্ষ্য করা যায়। কারণ, জবা ফুলের চায়ে মজুত থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এলডিএল-এর স্তর কমাতে সাহায্য করে।
- হার্টের রোগ থেকে বাঁচতে
হার্টকে সুস্থ রাখতেও জবা ফুলের চায়ের জুড়ি মেলা ভার। সাধারণত, কোলেস্টেরলের স্তর বাড়লে তা আমাদের হার্টের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়।(3) এই ক্ষেত্রে জবা ফুলের চা দারুণ কার্যকরী। আমরা এর আগেই আলোচনা করেছি যে, জবা ফুলের চায়ে মজুত থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খারাপ কোলেস্টেরলের স্তরকে কমাতে পারে। ফলে তা হার্ট সম্পর্কিত সমস্যা থেকে বাঁচাতে এবং রক্তনালীর ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। তাই বলা হয় যে হার্ট সুস্থ রাখতে জবা ফুলের চা পান করা বেশ লাভজনক।
- ক্ষতিগ্রস্ত লিভারের উন্নতি করা
জবা ফুলের চা আমাদের শরীরের জন্য বিভিন্ন ভাবে উপকারী। একটি গবেষণা অনুযায়ী, লিভারে কোনও সমস্যা দেখা দিলে তার সমাধানে হিবিস্কাস বা জবা ফুল দারুণ ভাবে কাজ দেয়।(4) তবে ওই গবেষণা পত্রে এই বিষয়ে কোনও উল্লেখ নেই যে ঠিক কোন ধরনের লিভার সমস্যায় এটি কার্যকরী। আবার, অপর একটি গবেষণা পত্রে উল্লেখ রয়েছে যে, জবা ফুলের চায়ে যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে, তা লিভারের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তাই বলা যেতেই পারে যে, লিভারের সমস্যা রুখতে জবা ফুলের চা বেশ উপকারী।
- ভালো ঘুমে সাহায্য করে
চিন্তামুক্ত থাকলে আমাদের সবারই যে ভালো ঘুম হয়, তা বলাই বাহুল্য। তাই কেউ যদি কোনও বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত থাকেন, তাহলে তার মধ্যে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। সেই ক্ষেত্রে কিন্তু জবা ফুলের চা বেশ ভালো লাভজনক। একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে যে, প্রাচীন কালে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক চিন্তা দূর করতেও জবা ফুল ব্যবহার করা হত। মনে করা হয় জবা ফুলের এই গুণাবলীর পিছনে রয়েছে এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট কার্যকলাপ। (5) তাই সেক্ষেত্রে বলা যেতেই পারে যে, এই জবা ফুলের চা মানসিক চিন্তাকে দূর করে আমাদের ঘুমের পরিমাণ বাড়ানোর কাজ করে থাকে।
- ভাইরাল ও ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে
জবা ফুলের চায়ের ব্যবহার ভাইরাল এবং ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ থেকে আমাদের বাঁচাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। মূলত, এর রোসেলে (Roselle) নামক একটি প্রজাতির মধ্যে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টি ফাংগাল ও অ্যান্টিপ্যারাসিটিক গুণ মজুত থাকে। এর ফলে তা বেশ কয়েক ধরনের ব্যাক্টেরিয়া, ফাংগাল এবং প্যারাসাইটকে (পরজীবী) দূর করতে সাহায্য করে থাকে। আর এভাবেই তা আমাদের শরীরকে এইসবের মাধ্যমে ছড়ানো রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।(6)
- অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট হিসেবে কাজ করে
চিন্তা দূর করার পাশাপাশি জবা ফুলের চায়ের ব্যবহার অবসাদ কাটাতেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জবা ফুলে থাকা মেথনল নির্যাসে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট গুণ পাওয়া যায়। আর এটি মানুষের অবসাদ দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।(7)
- ক্যান্সার থেকে বাঁচতে
ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের হাত থেকে বাঁচতেও বেশ কিছু ক্ষেত্রে জবা ফুলের চা সাহায্য করে থাকে। এনসিবিআই (National Center for Biotechnology Information)- এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে, জবা ফুলের নির্যাসে অ্যান্টি ক্যান্সার গুণ পাওয়া যায়। এটি বহু মানুষের ক্ষেত্রেই ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। অপর একটি গবেষণা পত্র থেকে জানা গিয়েছে যে, স্তন ক্যান্সার থেকে বাঁচতেও জবা ফুলের নির্যাস উপকারী। তবে পাঠকদের মনে রাখা উচিত যে, ক্যান্সার একটি প্রাণঘাতী রোগ এবং এর চিকিৎসা কোনও ঘরোয়া উপাচারের মাধ্যমে হওয়া সম্ভব না। তাই কেউ যদি এই রোগে আক্রান্ত হন, তাহলে যত দ্রুত সম্ভব তাঁর ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে
সুস্থ ত্বক পেতে জবা ফুলের ব্যবহার লাভজনক হতে পারে। আসলে এই ফুলের মধ্যে থাকে অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল গুণাবলী যা ত্বককে ব্যাক্টেরিয়াল সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে কাজে আসে। তবে এই বিষয়ে এখনও আরও অনেক গবেষণার প্রয়োজন।
- চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে
চুল বাড়ার ক্ষেত্রেও জবা ফুলের ব্যবহার লাভজনক বলে মনে করা হয়। এনসিবিআই-এর তরফে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা পত্রে জানানো হয়েছে যে জবা ফুলের পাতা এবং ফুলের নির্যাসে পেট্রোলিয়ামে ইথার পাওয়া যায়। এবং তা চুলকে দ্রুত বাড়তে সাহায্য করে। তবে চুলের ওপর জবা ফুলের বিশেষ প্রভাব জানতে আরও বেশ কিছু গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
এই প্রবন্ধের অন্যান্য বিষয় জানতে লেখাটি পড়তে থাকুন।
এবার চলুন জেনে নিই জবা ফুলের চায়ে পাওয়া যায় পুষ্টিতত্ত্বের বিষয়ে।
জবা ফুলের চায়ের পুষ্টিগুণঃ
জবা ফুলের চায়ে পাওয়া যাওয়া পুষ্টিগুণের বিষয়টি আমরা একটি তালিকার মাধ্যমে নীচে আলোচনা করলাম।(8)
পুষ্টিগুণ | প্রতি ১০০ কেজিতে মূল্য |
---|---|
জল | ৯৯.৫৮ গ্রাম |
ক্যালশিয়াম, Ca | ৮ মিলিগ্রাম |
আয়রন, Fe | ০.০৮ মিলিগ্রাম |
ম্যাগনেশিয়াম, Mg | ৩ মিলিগ্রাম |
ফসসরাস, P | ১ মিলিগ্রাম |
পটাশিয়াম, K | ২০ মিলিগ্রাম |
সোডিয়াম, Na | ৪ মিলিগ্রাম |
জিংক, Zn | ০.০৪ মিলিগ্রাম |
নিয়াসিন | ০.০৪ মিলিগ্রাম |
ফোলেট, DFE | ১ µg |
এবার চলুন জেনে নিই কীভাবে জবা ফুলের চা খাওয়া যেতে পারে।
কীভাবে জবা ফুলের চা ব্যবহার করা যায়?
যদি আপনি ভাবছেন যে কীভাবে জবা ফুলের চা খাওয়া যেতে পারে, তাহলে আমাদের এই প্রবন্ধে দেওয়া পদ্ধতি অনুসরণ করেও আপনি বানাতে পারেন।
উপকরণঃ
লাগবে-
- শুকনো জবা ফুল- ১ চামচ
- ১ থেকে দেড় কাপ জল
- পুদিনা পাতা (ইচ্ছে অনুযায়ী)
- লেবু (ইচ্ছে অনুযায়ী)
- স্বাদের জন্য মধু – ১ চামচ
পদ্ধতিঃ
চলুন, দেখে নিই কীভাবে এই চা বানানো যায়।
- প্রথমেই একটি পাত্রে জল নিয়ে গ্যাসে বসিয়ে দিন।
- এবার শুকনো জবা ফুলের পাপড়িগুলো চায়ের পটের মধ্যে দিয়ে দিন।
- এবার গরম জলও ওই পাত্রের মধ্যে ঢেলে দিন।
- এবার ৫ মিনিটের জন্য পাতাগুলি জলের মধ্যে ভিজতে দিন। যতক্ষণ না জলের রঙ লাল হয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ অবধি পাতা পাত্র থেকে বের করবেন না।
- এবার ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে একটি কাপে চা ঢেলে নিন।
- স্বাদ বাড়াতে এর মধ্যে আপনি মধু মেশাতে পারেন।
- সাজানোর জন্য লেবুর টুকরো ও পুদিনা পাতা কাপের ওপর দিতে পারেন।
কখন খাবেন?
এই বিশেষ চা’টি আপনি সকালে এবং বিকেলে খেতে পারেন।
কতটা পরিমাণে খাবেন?
আপনি প্রতিদিন দু’কাপ করে জবা ফুলের এই চা খেতে পারেন।তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি কোনো পুষ্টি বিশারদ কিংবা ডায়াটেশিয়ানের সঙ্গে আপনি আগে যোগাযোগ করে নেন।
এবার চলুন জেনে নিই এই চা ব্যবহারের কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
জবা ফুলের চায়ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
জবা ফুলের চা নিঃসন্দেহে উপকারী, তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও লক্ষ্য করা যায়। চলুন দেখে নিই কোন কোন অবস্থায় এই চা খাওয়া উচিত না।
- নিম্ন রক্তচাপঃ (লো ব্লাড প্রেসার)-
জবা ফুলের চা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে থাকে। কিন্তু যাঁদের নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের একেবারেই এই চা খাওয়া উচিৎ না। যাঁরা নিম্ন রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভোগেন তাঁরা যদি এই চা খান তাহলে তাঁরা হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া কিংবা মাথা ঘোরার মতো সমস্যার মুখোমুখিও হতে পারেন। পরবর্তীতে তা হার্টের রোগ ও মস্তিষ্কেও সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
- গর্ভাবস্থায়ঃ
গর্ভবতী মহিলাদের জবা ফুলের চা খাওয়া একেবারি উচিত না। কারণ এতে থাকে ইম্মেনাগগ নামক এক ধরনের পদার্থ যা মহিলাদের ঋতুচক্রে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় এটি মহিলাদের শরীরে গর্ভাশয় এবং পেলভিকে রক্ত প্রবাহকে ত্বরান্বিত করে। আর তার পরিণাম হতে পারে মারাত্মক।
- ভ্রম হওয়ার সমস্যা থাকলেঃ
জবা ফুলের চা খেলে অনেকের নেশা ধরে যায় আবার অনেকেই ভ্রমের সমস্যায় ভোগেন।
- অ্যালার্জিঃ
জবা ফুলের চা খেলে অনেকের শরীরেই বিভিন্ন অ্যালার্জি দেখা দেয়।
সাধারণ চায়ের তুলনায় জবা ফুলের চা খাওয়ার উপকারিতা তুলনামূলকভাবে অনেকটাই বেশি। আমাদের চা খাওয়ার চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি শরীরকে সুস্থ রাখতেও এতি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি যেহেতু ভেষজ চা, তাই গর্ভবতী মহিলা বা গুরুতর অসুস্থ মানুষদের এই চা খাওয়ার আগে ডাক্তারের সঙ্গে অবশ্যই আলোচনা করে নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানতে আমাদের প্রবন্ধগুলি পড়ুন।

Latest posts by StyleCraze (see all)
- ঠোঁটের উপর আবাঞ্ছিত লোম? দূর করুন ঘরোয়া উপায়ে | How to Remove Upper Lip Hair at Home in Bengali - April 21, 2021
- সোনা পাতার উপকারিতা এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া | Senna Leaf Benefits and Side Effects in Bengali - April 14, 2021
- বজ্রাসন কীভাবে করবেন এবং এর উপকারিতা কী কী ? জানুন | Benefits of Vajrasana in Bengali - April 9, 2021
- মিছরির উপকারিতা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া | Mishri Benefits and Side Effects in Bengali - April 9, 2021
- রেড ওয়াইন খাওয়ার উপকারিতা, এর ব্যবহার এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া । Red Wine Benefits and Side Effects in Bengali - April 9, 2021
